( ৮ম ঢাকা দক্ষিণ আঞ্চলিক স্নাতক গণিত অলিম্পিয়াড
২০১৬ (তাং ২৫/১১/২০১৬) উপলক্ষে DIU কর্তৃক প্রকাশিত Souvenir
এর লেখা)
পৃথিবীতে অনেক ধরণের প্রতিযোগিতা আছে। আর প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হওয়া মানেই এক অনাবিল আনন্দ। তবে একটি কঠিন অংক সমাধান করার যে মানসিক আনন্দ, তার সাথে তুলনা করার মত পৃথিবীতে আদৌ কিছু কী আছে!
হয়তো থাকতে পারে, তবে তার সংখ্যা যে নেহায়েত
নগণ্য তাতে কোন সন্দেহ নেই। এককালে এই নির্মল
আনন্দে অবগাহন করত কেবল ভুবন বিখ্যাত গণিতবিদগণ, অনেকটা একান্তে, সমাজ থেকে আলাদা হয়ে। কিন্তু এতে বিবর্তন ঘটিয়েছে গণিত অলিম্পিয়াড এসে। মনের আনন্দ পরিমাপের যদি কোন যন্ত্র
আবিষ্কার হত, তবে মাপলে দেখা যেত যে বিশ্বকাপে গোল্ডেন বল
কিম্বা গোল্ডেন বুট জয়ীর মনে যে আনন্দ তার চেয়ে ঢের বেশী আনন্দ একজন গণিত অলিম্পিয়াড
বিজয়ীর মনে।
শিক্ষাবিদ ডঃ মুহম্মদ জাফর ইকবালের নিকট বাংলাদেশের সকল গণিতপ্রেমীরা চির ঋণী কারণ তার হাত ধরেই এদেশের গণিতবিদরা গণিতের বিশ্বযুদ্ধে অংশগ্রহণে উদ্বুদ্ধ হতে শুরু করে। তবে ডঃ জাফরের যাবতীয় কার্যক্রম কেবল IMO তথা প্রাক বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে সীমিত। অতএব, দরকার ছিল আর একজন পথিকৃতের যিনি Tertiary তথা বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে গণিত অলিম্পিয়াডকে সারাদেশে ছড়িয়ে দেবেন। A F M Mujibur Rahman Foundation হচ্ছে সে-ই নকীব যার ডাকে আজ
শিক্ষাবিদ ডঃ মুহম্মদ জাফর ইকবালের নিকট বাংলাদেশের সকল গণিতপ্রেমীরা চির ঋণী কারণ তার হাত ধরেই এদেশের গণিতবিদরা গণিতের বিশ্বযুদ্ধে অংশগ্রহণে উদ্বুদ্ধ হতে শুরু করে। তবে ডঃ জাফরের যাবতীয় কার্যক্রম কেবল IMO তথা প্রাক বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে সীমিত। অতএব, দরকার ছিল আর একজন পথিকৃতের যিনি Tertiary তথা বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে গণিত অলিম্পিয়াডকে সারাদেশে ছড়িয়ে দেবেন। A F M Mujibur Rahman Foundation হচ্ছে সে-ই নকীব যার ডাকে আজ