-->

নারীদের উত্তরাধিকার অর্জন

(এই লেখাটি কতটুকু মান সম্পন্ন তা নিয়ে তর্ক হতে পারে, কিন্তু বর্ণিত বিষয়টির গুরুত্ব তর্কাতীত। অথচ তিক্ত অভিজ্ঞতা হল, অনেক স্থানেই লেখাটি পাঠিয়েছিলাম, কেউ ছাপে নি, এমনকি নারী অধিকারের ধ্বজাধারীরাও না। বুঝতে বাকি রইল না যে, সবখানেই ' ডাল মে কুঁচ কালা হ্যাঁয় ।' যাহোক বাংলাটপনিউজ২৪ডটকম ছেপেছে, এ জন্য তাদেরকে আন্তরিক ধন্যবাদ। প্রিয় পাঠক ! এই লেখাটির গুরুত্ব আপনি উপলব্ধি করবেন, যদি লেখাটি পড়ার আগে কিম্বা পরে আপনার আম্মাকে জিজ্ঞাসা করেন, " আম্মা! নানা - নানী থেকে ওয়ারিশান সূত্রে প্রাপ্য আপনার হিস্যাটুকু পুরোপুরি পেয়েছেন কি ? "  উত্তর যদি হ্যাঁ হয়ে থাকে, তবে আপনার আম্মা নিঃসন্দেহে ভাগ্যবতী। আর যদি না উত্তর পেয়ে থাকেন, তবে মা-এর প্রাপ্য আদায়ের জন্য আপনি কী করবেন সেটা আপনার ব্যাপার। কিন্তু আপনি যাতে হিম্মৎ করেন, আমি ঐ চেষ্টাটুকুই করছি। )  


মহান আল্লাহ্‌ পাক সৃষ্টি করেছেন নারী এবং পুরুষ, উভয়কে। তবে তিনি তার অসীম জ্ঞান মোতাবেক উভয়ের গড়নে ও স্বভাবে পার্থক্য রেখেছেন। এটা নিয়ে কেহ কোনদিন দ্বিরুক্তি করে নি। সেই মহান আল্লাহ্‌-ই তাঁর অসীম এবং সর্বপ্রকারের দোষত্রুটি মুক্ত জ্ঞান অনুসারে নারী ও পুরুষের জন্য ভিন্ন ভিন্ন দায়িত্ব, কর্তব্য এবং অধিকার নির্ধারণ করেছেন এবং মানবজাতির প্রতি একান্ত করুণা করে ঐগুলোকে ওহীর মাধ্যমে জানিয়েও দিয়েছেন। মানবজাতির কর্তব্য এই বিধানগুলোকে বাস্তবায়িত করা। এতে সমাজে শান্তি-শৃঙ্খলা এবং ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত হয়।

সাধারণ কিছু গাণিতিক ভুল-৪


সরলরেখার শ্রেণীভেদঃ                                                                               

মনে কর, তুমি সমতলে( অর্থাৎ xy-স্থানাংকে)  তোমার মর্জিমত একটি সরলরেখা অংকন করলে  এখন যদি গভীরভাবে লক্ষ্য কর তবে উপলব্ধি করবে যে, তোমার অঙ্কিত রেখাটি নিম্নে উল্লেখিত যে কোন একটি শ্রেণীতে পড়তে বাধ্য



সমীকরণের সাথে সম্পর্কঃ                                                                     

স্থানাংক জ্যামিতিতে প্রতিটি শ্রেণীর জন্য একটি নির্ধারিত সমীকরণ আছে  ইহার ফলে                   
*    একটি সরলরেখা দেখলেই আমরা বুঝি যে উহার সমীকরণটি কোন ধরণের হবে ;    
*    একটি সমীকরণ দেখলেই আমরা বুঝতে পারি যে উহাকে অংকন করলে কীরূপ হবে।